প্রশাষকের বক্তব্য: • সুপ্রিয় পাঠক আপনার আপনার জীবনের কোন ঘটনা থাকলে আমাদের নিকট পাঠাতে পারেন। যদি আপনার ঘটনা অন্য কোথাও প্রকাশিত না হয়। তাহলে অবশ্যই আপনার ঘটনা প্রকাশ করা হবে। লেখা পাঠাতে যোগাযোগ করুন : ইমেইল - bangachoti@gmail.com.   আপডেটকৃত চটি : • মামীর গুদটাও টাইট   • ফেসবুকে সেক্স চ্যাট   • সালমির নরম স্তন 1   • বিধবা বুয়া মমতা!   • বান্ধবি কে চোদার গল্প   • চুদে চুদে তোমার বৌদির পেট করে দাও   • ছোটবেলার ঘটনা নুনুটা তখন ঝোল ফেলে একাকা  

Sunday, March 23, 2014

গ্রামের ছামাওয়ালি ১

বরিশালের গ্রাম্য মাঝবয়সি মহিলাদের মুখের ভাষা এতযে নোংরা হয়, আমার জানা ছিলনা । এরা যোনিকে বলে ছামা । কথায় কথায় এরা ছামা, চোদাচুদি, ধোন এসব শব্দগুলো ব্যাবহার করে ।গ্রামে আমাদের বেশকিছু জমিজমা আছে । এবার ইন্টার পরিক্ষার পর আমাকেই ঠেলেঠুলে পাঠানো হল মতলেব চাচার কাছ থেকে জমির ফসলের হিসাব বুঝে নিতে । মতলেব চাচা আমার আসল চাচা নন । জমির দেখাশুনা এবং চাষবাস করার জন্য তাকে দ্বায়িত্য দেয়া হয়েছে ।ঢাকা থেকে লঞ্চে গ্রামের পৌছতে সন্ধ্যা হয়ে গেল । চাচা ঘাটে দাড়িয়ে ছিল । কুশল বিনিময়ের পর আমার লাগেজ চাচা মাথায় তুলে নিলেন । গরুর গাড়ি আগেই ঠিক করা ছিল । আমারা চলতে শুরু করলাম ।গ্রাম্য্ কাচা রাস্তা । গ্রীষ্সের উষ্নো বাতাস বইছে । আবছা অন্ধকারে গ্রামের পরিচিত রাস্তায় গরুর গাড়ি চালাচ্ছে 18/19 বছর বয়সি একটা ছেলে । একটু পরেই চারদিক আলোকিত করে পুর্নিমার চাঁদ উঠলো । আমি আয়েশ করে বসে পকেট থেকে সিগারেট লাইটার বের করলাম । চাচা তাই দেখে বললেন, “ তা ভাতিজা, নতুন বিড়ি ধরছো মনে হয়” ।বিড়ি না চাচা, সিগারেট । আপনেরে দেব একটা ?দেও, তোমাগো বিদেশি বিড়ি একটু টেস্ কইরা দেহি।সিগারেটে টান দিতেই চাচা উৎফুল্লহয়ে উঠলেন । সামনের পাদানিতে দাড়ানো 18/19 বয়সি চালকের পাছায় চটাস করে একটা থাপ্পর মেরে বললেন, “ কিরে রুস্তুমমিয়া, এত আস্তে চালাস ক্যান ? নতুন বিয়া কইরা কি জোর কইমা গ্যছে ? বিদেশি মেহমান আসছে । একটু জ়োরে চালা । ওদিকে তোর ছোডো চাচি আবার অপেক্ষা করতাছে ।“আমি বললাম, “কি বলেন চাচা, এত কম বয়সে ও বিয়ে করছে”!চাচাঃ আরে না। ও বিয়া করে নাই। ওরে ওর ভাবি বিয়া করছে, হে হে হে” ।আমিঃ কেন?চাচাঃ আসলে ওর বড় ভাই মারা যাবার পর আমরাই সবাই মিলা ওরে অর ভাবির লগে বিয়া দিছি। এতে কইরা অগো ঘরবাড়ি জমিজমা ভাগ বাটোওরা করন লাগলো না, ও অর ভাইএর গরুর গাড়িটা পাইলো আবার ওর ভাবিও একটা উঠতি বয়সি যোয়ান ছ্যারার চোদন খাইতে পারবে, হ্যার ছামাডাও আর ফাকা থাকবেনা। সবদিক রক্ষা পাইলো । কী, ভাল হইছে না?হঠা করে আমার দিগুন বয়সি চাচার মুখ থেকে এরকম অশ্লীল কথা শুনে আমি অবাক হয়ে গেলেম । আমার দুই কান গরম হয়ে গেল । আমার গলা শুকিয়ে গেল । একটা ঢোক গিলে শুস্ক কন্ঠে বললাম, “জী চাচা, খুব ভালো হয়েছে” । আমি একটু চুপ হয়ে গেলাম । আগে কখনো গ্রামে আসিনি । এইরকম আদিম পরিবেশে এখানকার সবাই হইতো এভাবেই কথা বলে । চাচা বলতে লাগলেন, “অর ভাবির গতরখানা বেশ খাসা । কী রুস্তুম মিয়া, চুইদা মজা পাস তো”?“ জে চাচা, পাই”, দীর্ঘ সময় নিরব থেকে রুস্তুম বলতে লাগল, “ সে এহন আর ভাবি নাই, এহন আমার বউ”।চাচাঃ তা ঠিক, তয়….চাচাকে থামিয়ে দিয়ে রুস্তুম বললো, “ চাচা, একটা অনুরোধ, আমার বউরে নিয়া আর কিছু বইলেন না”।চাচা একটু থমকে গেলেন । আমি ভাবলাম, রুস্তুম মাইন্ড করেছে । অবশ্য মাইন্ড করাই সাভাবিক । কিন্তু পরক্ষনেই রুস্তুম বলতে লাগল, “ পাচদিন ধইরা বউরে চুদিনা । মাসিক । কাইল রাত্রে শেষ হইছে । সকালে বউ সাবান দিয়া গোসল কইরা নতুন শাড়ি পইরা কাছে আসছে । আমি কইছি, সন্ধ্যা থেকে চোদন শুরু করবো । আইজ সারা রাত চলবে । কিন্তু আপনে কইলেন বিদেশি মেহমানের কথা। চইলা আসলাম । আপনের কথা কেমনে ফালাই । সকাল থেইকা ধোন খারা । বাড়ি থাকলে এতক্ষনে একবার চোদন হইয়া যাইতো । আর এখন যদি বউর কথা কন, গাড়ি রাইখা দোউর মারবো । একবার চুইদা গাড়ি নিতে আসবো” ।রুস্তুমের কথা শুনে আমি আর হাসি সামলাতে পারলাম না । আমি আর চাচা দুজনেই হো হো করে হাসতে লাগলাম । তবে চাচা তাকে আর ঘাটালেন না । হয়তো আশংকা করছেন, রুস্তম হয়তো সত্যিই দোউর দিতে পারে । সেক্ষেত্রে আমারা বড় সমস্যায় পরবো ।আমি চাচার সাথে বিভিন্ন বিষয়ে টুকটাক আলাপ করে যাচ্ছিলাম । ধীরে ধীরে আমার জড়তা কেটে যাচ্ছিলো । পথ এখনো কিছুটা বাকি । চাচা তার পরিবারে কথা বলছিলেন । তার দুটি বউ । বড় চাচিকে বিয়ে করেছেন কিশোর বয়সে । তারপর বহু বছর গিয়েছে । নানা চড়াই উরাই পেরিয়েছেন । তারপর আমাদের জমির দায়িত্ব্য পেয়েছেন । মুলত, এরপর থেকেই তার সচ্ছল জীবন শুরু । এজন্য আমাদের প্রতি তার অনেক কৃ্তজ্ঞতা । গতমাসে বিয়ে করেছেন ছোট চাচিকে । আমি একটু অবাক হয়ে বললাম , “ চাচা, এতোদিন পর হথা কেন বিয়ে করলেন?”চাচাঃ আসলে বিয়া আরও আগেই করা উচিত ছিল ।“ তাই নাকি, কেনো?” আমার কন্ঠে বিদ্রুপ ।“এই গ্রামে যার এক বউ, তাগো দাম কম”।“কেনো?”“আসলে গ্রামের মানুষ সব গরিব । উঠতি মেয়ে বেশি । পেটে ভাত নাই, মেয়েগুলার বিয়া হইতাছে না; বাপগুলা সব পেরেশানিতে । বিয়া করলে তাগো অনেক উপকার । তোমারও দাম”।“তা চাচা, আরো আগে কেন বিয়ে করেননি” আমার সুর বদলে গেলো।“ হে, হে, হে । এইবার আসল প্রশ্ন করছ । কারন তোমার বড় চাচি”।“ চাচি বুঝি বাধা দিচ্ছিলেন?”“আরে না। তোমার চাচি সেই রকম মানুষই না”।“তাহলে?” আমার খুব কৌ্তুহল হাচ্ছিল ।“তোমার চাচি নানান ছলাকলা জানে। প্রত্যেক রাইতে মনে হয় নতুন বউ চুদতেছি । এই বয়সেও তার টাইট শরীর । আমি তারে খুবই ভালবাসি। তারপর একদিন নদীর ঘাটে তোমার ছোট চাচিরে দেখলাম। সুন্দর কচি একটা মাইয়া শাড়ি পাল্টাইতেছে। দেইখা বড় বউরে কইলাম। বড় বউই বিয়ার সব ব্যবস্থা করল। আমার সুখের দিকে তার খুব খেয়াল”।“ বড় চাচিতো তাহলে খুবই ভাল মানুষ”।“ঠিকই কইছ । তয় খুব কড়া । মনটা ভাল । আমি তার সব কথা শুনি । তুমিও তারে মান্য করিও”।“ জ়ী চাচা। অবশ্যই”।ধীরে ধীরে চারপাশের প্রকৃ্তি বদলে যাচ্ছিল । দুইপাশে বড় বড় গাছ । গাছের ফাক-ফোকর দিয়ে জোছনা আসছে । আলো-আধারি পরিবেশ । আমার গা ছমছম করতে লাগলো । একটু পরেই বিশাল এক দীঘির পারে এসে আমাদের গরুর গাড়ি থামল । চাচা বললেন, “ভাতিজা, আইসা পরছি”।আমি দীঘির জলে তাকালাম। ছোট ছোট ঢেউয়ে চাদের উজ্জল আলো পরে ছিটকে যাচ্ছে । সমস্ত দীঘির জল আলোকিত । আথচ চারপাশ আবছা অন্ধকার । “চাচা আর দশ টাকা দ্যান”, রুস্তমের কথায় আমার চমক ভাংলো।“বিশ টাকা দিছি, এখন আর পাবিনা । পরে নিস” , চাচা বিরক্ত হলেন । আমি মানিব্যাগ থেকে একটা একশ টাকার নোট রুস্তুমের হাতে গুজে দিলাম। রুস্তুম মূহুর্তে গাড়িতে লাফিয়ে উঠলো । তারপর সপাং সপাং গরুর পিঠে চাবুক চালিয়ে দ্রুত চলে গেল। “বড় বউ, কই গেলা। দ্যাখো কারে আনছি” , চাচা এখানে দাড়িয়েই অন্ধকারে জোরে হাক দিলেন । “আইতাছি…” বহুদূর থেকে নারিকন্ঠের তীক্ষনো ডাক শোনা গেলো। প্রায় দু’শ গজ দূর থেকে একটা আলোকবিন্দু ছুটে আসতে লাগলো । গ্রামেই শুধুমাত্র এতদুর থেকে কথা শোনা যায় ।একটু পরেই বড় চাচি দৌ্রে এসে হাজির হলেন । একটুও হাপালেন না । হাতের হারিকেনটা উচু করে ধরে তীক্ষন দৃস্টি্তে আমকে আপদমশ্তক জরিপ করতে লাগলেন । এভাবে দেখাটা অভদ্রতা । তবে গ্রামে এটাই হইতো সাভাবিক ।আমিও চাচিকে দেখলাম । লম্বা ফর্শা দোহারা গড়ন । শক্তিশালি আবয়ব । চোখের দৃস্টি গভীর, অন্তরভেদী । পাতলা সুতির শারির নীচে হয়তো আর কিছুই নেই । বিশাল খাড়া কম্পমান স্তনদুটির উপর চোখ পরতেই আমার নিশ্বাস বন্ধ হয়ে এল । চোখ নামিয়ে আমি নিচু গলায় বললাম, “চাচি, ভাল আছেন?”“জে বাবা । তুমি ভাল আছ?” চাচির গলায় নির্ভেজাল আন্তরিকতা । হারিকেনটা এখনও উচুতে ধরা । চিবুকে হাত দিয়ে আমার মুখটা তিনি উচিয়ে ধরলেন । যেন আমকে দেখে তার আশ মিটছেনা । তার চোখের দৃস্টি্তে স্নেহ এবং লোলুপতা, দুটোই মনে হল । “চল, দেরী কইরো না” চাচা তাড়া দিলেন ।“হ, চল”।চাচার হাতে হারিকেনটা দিয়ে চাচি আমার লাগেজটা মাথায় তুলে হাটতে লাগলেন । আমি ও চাচা পেছনে । এবার আমি চাচির পেছনটা ভালোভাবে দেখার সুযোগ পেলাম । দুইহাতে ভারী লাগেজটা মাথায় ধরে রেখে চাচি তার বিশাল নধর নিতম্ব দুলিয়ে দুলিয়ে হাটছেন । পাতলা শাড়ীর নীচে পেটিকোট না থাকায় পাছার দুইটা দাবনা আলাদাভাবে স্পস্ট বোঝা যায় । শাড়ীর আচল কাধের উপর দিয়ে ঘুরিয়ে আনায় সম্পুরনো পিঠ একদম খালি । মেদহীন সরু কোমরের অনেক নীচে শাড়ী বাধায় পাছার খাজটা অনেকখানি দেখা যাচ্ছে । আড়চোখে দেখলাম, চাচাও চাচির পাছার নাচ দেখছেন । তার লুঙ্গির সামনের দিকটা উচু হয়ে আছে । হারিকেনটা সামনে এনে চাচির পাছাটা আরএকটু দেখে চাচা হারিকেনটা আমাকে দিয়ে সামনে এগিয়ে গেলেন । পেছন থেকে চাচির কোমরটা জরিয়ে ধরে হাটতে হাটতে চাচা, বললেন, “ বউ, ছোট বউরে ভাত খাওয়াইছ?”“সে খাইয়া আপনের লইগা শুইয়া আছে” , চাচি পাছাটা একটু উচু করে আরো অশ্লীলভাবে দোলাতে দোলাতে বললেন।“আবার ঘুমাইয়া পরে নাইতো?” চাচা হাত একটু নীচে নামিয়ে চাচির পাছায় বুলিয়ে জিজ্ঞাস করলেন।“আরে না। হ্যার ছামাডা গরম হইয়া আছে। তোমার চোদা না খাইলে ঘুম আসবেনা”“তাই? তা তোমার কোনডা বেশী গরম, সামনেরডা না এইডা?” বলে চাচা শাড়ীর উপর দিয়ে চাচির পাছার ফুটায় আঙ্গুল দিয়ে খোচা দিলেন ।চাচি খিলখিল করে হেসে উঠলেন।

No comments: